নবীগঞ্জ উপজেলায় মুদি ব্যবসায়ী করছু মিয়াকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফেন্সিডিল দিয়ে ফাঁসানোর প্রতিবাদে নবীগঞ্জ শহরে বিশাল মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় নবীগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র নতুন বাজার মোড়ে পূর্ব তিমিরপুর বাজার ব্যবসায়ী ও এলাকার সচেতন মহল কর্তৃক নারী পুরুষ মিলে আয়োজিত বিশাল মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন ৯নং ওয়ার্ডের ৪ বারের নির্বাচিত সাবেক কাউন্সিলর ও সময় পত্রিকার সম্পাদক মোঃ আলাউদ্দিন ও সঞ্চালনায় ছিলেন সাংবাদিক এম.মুজিবুর রহমান। এতে বক্তব্য রাখেন নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি রাকিল হোসেন, সাবেক সভাপতি ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্যে পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার পাল হিমেল, সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান চৌধুরী তছনু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সেলিম তালুকদার, সাবেক সভাপতি মুরাদ আহমদ, বিশিষ্ট মুরুব্বি আঃ মালিক চৌধুরী, সাংবাদিক অব: শিক্ষক ছাদিকুল ইসলাম, সাংবাদিক অলিউর রহমান অলি, অঞ্জন পুরকায়স্থ, যুক্তরাস্ট্র প্রবাসী হিফজুর রহমান, নবীগঞ্জ পৌর শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল তালুকদার, মুরুব্বি কমান্ডার আব্দুল খালেক, ছালেক মিয়া তালুকদার, আশরাফুল আলম মঈন উদ্দিন, মোঃ সুমন মিয়া।

উক্ত মানববন্ধনে বক্তারা নিরপরাধ মুদি ব্যবসায়ী করছু মিয়া কিছু সময়ের জন্য দোকানের বাইরে থাকায় তার শিশু পুত্রের অগোচরে সু-কৌশলে ১ বোতল ফেন্সিডিল রেখে যায়। এর কিছুক্ষণ পরে করছু মিয়া দোকানে আসামাত্রই ডিবি পুলিশ উপস্থিত হয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের রাখা ১ বোতল ফেন্সিডিল তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে করছু মিয়াকে আটক করে হবিগঞ্জ ডিবি পুলিশ। বক্তারা আরোও বলেন ডিবির সোর্স নামধারী ষড়যন্ত্রকারীরাই করছু মিয়াকে ফাঁসিয়েছে। তাই ওই ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে মাদকচক্রের মূল অপরাধী বেরিয়ে আসবে বলে তারা বিশ্বাস করেন। তাই পুলিশ প্রশাসনসহ জেলার বিভিন্ন দপ্তরের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যাতে করে সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে এর সঠিক বিচারের দাবী জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ফখরুল আহসান চৌধুরী, সাবেক সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, মুহিবুর রহমান, এটি.এম জাকিরুল ইসলাম, প্রভাকরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সহিবুর রহমান, জেলার সাংবাদিক কাজল সরকার, জাকারিয়া চৌধুরী, আমির হামজা, রুবেল চৌধুরী, ইকবাল হোসেন তালুকদার, জাবেদ তালুকদার, পল্লী চিকিৎসক ফজলুল হক, রাসেল মিয়া, ব্যবসায়ী আঃ কাদির, আব্দুল্লাহ মিয়া, কামাল উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন, রেজাউল করিম, মোতাব্বির হোসেন, আবু মুছা, আজিজুর রহমান, শামীম আহমদ, সেলিম উদ্দিন, মামুন মিয়া, মোছাব্বির মিয়া, সানুর মিয়া তালুকদার, নিবাস সূত্রধর, লিপ্টু সূত্রধর, পংকজ সেন, রিংকু সূত্রধর, লিপ্টু সূত্রধর, বিজয় বৈদ্য, ফারছু মিয়া, অলিউর রহমান, উসমান মিয়া, হুমায়ুন, মহসিন তালুকদার, রাশেদ চৌধুরী, পান্ডব দাশ। এলাকাবাসীর পক্ষে সাইদুর রহমান, সাহেল, মঞ্জিল মিয়া, ধনু মিয়া, আনসার মিয়া, ফুরুক মিয়া, জলিল মিয়া, তুহিন মিয়া, নাসির উদ্দিন, রুমান তালুকদার, নিল খা, শিরিনা আক্তার শিমু তালুকদার, মাহমুদা আক্তার, মালেদা বেগম, স্বপ্না আক্তার, জলিকা বেগম, আছমা বেগম, শিরিন বেগম, সালমা আক্তার, মৌসুমী, মোহন মিয়া, কাওছার, রুমান, জালাল, আরিফ তালুকদার, সুদাম, আঃ রহমান, বাপ্পি রায়, লাল মিয়া, ওয়াহিদ মিয়া, সাইফুর প্রমুখ।