১৯৪০ সালে আমি মুসলীম ছাত্র আন্দোলনে যোগদানের পর একটি নাম ঘন ঘন শুনতাম তা ছিল, ডি,এফ,গাজী। টেকনিক্যাল অক্ষরে লেখা নামটি জানার খুব আগ্রহ মনে ছিল। একদিন সাক্ষাত পরিচয়ে সে আগ্রহের বিস্তারিত
ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও সাবেক মন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজীর ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার। এ উপলক্ষে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে ও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মিলাদ দোয়া মাহফিল
১৯৪০ সালে পাকিস্তান আন্দোলন শুরু হলে ক্রমে ক্রমে মুসলিম ছাত্র সমাজ মোটামুটি ভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে নপড়ে। বৃহত্তর ছাত্র ঐক্য থাকলেও প্রায় সর্বত্র দুইটি বিপরীত মুখী ধারা বজায়
দেওয়ান ফরিদ গাজী সাহেব শুধুমাত্র সিলেট বিভাগের নয় তিনি ছিলেন সারা বাংলাদেশের আওয়ামীলীগের প্রবীণ রাজনীতিবীদ ও বঙ্গবন্ধুর সহকর্মী। সিলেট বিভাগে আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করেছেন। দেশ গঠনেও তিনি অনেক বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন।
সিলেটের কৃতি সন্তান দেওয়ান ফরিদ গাজীর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগ লেখকের হয়েছিল এবং আলোচ্য প্রবন্ধে ব্যক্তিগত আলোকে দু’চার টি ঘটনার উল্লেখ করবো। এসব ঘটনা তাঁর বিশাল ব্যক্তিত্ব এবং দরিদ্র
দেওয়ান ফরিদ গাজী (১৯২৪-২০১০) রাজনীতিক। ১৯২৪ সালের ১ মার্চ হবিগঞ্জ জেলায় নবীগঞ্জ থানার দেবপাড়া গ্রামে তাঁর জন্ম। তাঁর পিতা দেওয়ান মোহাম্মদ হামিদ গাজী ছিলেন দিনারপুর পরগণার জমিদার। ফরিদ গাজী হযরত
সাবেক মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক দেওয়ান ফরিদ গাজীর ১০ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে হবিগঞ্জ জেলা তাঁতী লীগের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল ও স্বরন সভার আয়োজন করা হয়েছে। (১৯ নভেম্বর) বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায়