নবীগঞ্জে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জাগো নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ০৭ আগস্ট ২০২০, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ণনবীগঞ্জ পৌরসভার শ্যামলী আবাসিক এলাকায় গলায় ফাঁস লাগােনা অবস্থায় এক কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে পৌরসভার শ্যামলী আবাসিক এলাকায় কিশোরীর নিজ বসত ঘরে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ওই এলাকার মঙ্গল দাশের মেয়ে লিপি রাণী দাশ(১৩) কে তার মা ঘরে রেখে বাহিরে যান। বাসায় এসে দরজা বন্ধ দেখে জানালা দিয়ে দেখতে পান লিপি ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। পড়ে দরজা ভেঙে লিপির মরাদেহ উদ্ধার করা হয়।
লিপির মা জানান, প্রায় এক বছর আগে আজমিরীগঞ্জ উপজেলার রঞ্জিত নামের এক ছেলের সাথে সিলেট একটি হাসপাতালে দেখা হয় লিপির। সেখান থেকে দুই জনের পরিচয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে দুই জনের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে। বিষযটি আমরা জানতে পেরে নিষেধ করার পর তারা গোপনে তাদের সম্পর্ক চালিয়ে যায়। আমার ধারনা তাদের মাঝে কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা চলছিল এজন্যই গতকাল থেকে লিপি বলছিল তার কিছুই ভালো লাগছে না।
ওই এলাকার বাসিন্দারা জানান, কিছু দিন আগে এক ছেলেকে শ্যামলী এলাকায় ওই মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক করা হয়। পরে পরিবারের জিম্মায় দেয়া হয়েছিল।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার এস আই অমিতাভ তালুকদার ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত দেহের সুরাতাহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে প্রেরন করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নবীগঞ্জ থানার ওসি মোঃ আজিজুর রহমান।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ পৌরসভার শ্যামলী আবাসিক এলাকায় গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় লিপি রাণী দাশ(১৩) নামে এক কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে নবীগঞ্জ পৌরসভার শ্যামলী আবাসিক এলাকায় কিশোরীর নিজ বসত ঘর থেকে ঝুলন্ত লাশ উত্তর করা হয় ।
লিপি ওই নবীগঞ্জ পৌর এলাকার শ্যামলী আবাসিক এলাকার মঙ্গল দাশের মেয়ে।
জানা যায়, নবীগঞ্জ পৌরসভার শ্যামলী এলাকার মঙ্গল দাশের মেয়ে লিপি রাণীকে তার মা ঘরে রেখে বাহিরে যান। বাসায় এসে দরজা বন্ধ দেখে জানালা দিয়ে দেখতে পান লিপি ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে । পড়ে দরজা ভেঙে লিপির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
লিপির মা জানান, প্রায় এক বছর আগে আজমিরীগঞ্জ উপজেলার রঞ্জিত নামের এক ছেলের সাথে সিলেট একটি হাসপাতালে দেখা হয় লিপির। সেখান থেকে দুই জনের পরিচয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে দুই জনের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে। বিষযটি আমরা জানতে পেরে নিষেধ করার পর তারা গোপনে তাদের সম্পর্ক চালিয়ে যায়। আমার ধারনা তাদের মাঝে কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা চলছিল এজন্যই গতকাল থেকে লিপি বলছিল তার কিছুই ভালো লাগছে না।
ওই এলাকার বাসিন্দারা জানান, কিছু দিন আগে এক ছেলেকে শ্যামলী এলাকায় ওই মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক করা হয়। পরে পরিবারের জিম্মায় দেয়া হয়েছিল।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার এস আই অমিতাভ তালুকদার ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ
উদ্ধার করে সুরাতাহাল রিপোর্ট তৈরি করা হয়।
পরব ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করা হয়।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুর রহমান, ‘জাগো নিউজকে’এঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।